২০ হাজার টাকার মধ্যে সেরা ৫ টি ফোন ২০২৫

২০ হাজার টাকার মধ্যে সেরা ৫ টি ফোন ২০২৫

তাহলে আমরা শুরু করছি একটু বেশি দাম দিয়ে তারপর আমরা আস্তে আস্তে আরো কমের দিকে আসবো বেশি দাম মানে এরাউন্ড 20 এর মধ্যে ।

সিএমএফ ফোন ওয়ান লুকিং এর দিক থেকে একটু ডিফারেন্ট একটু ইউনিক ডিজাইনের ডিভাইস অবশ্যই। হয়তো ডিজাইন ভালো লাগতে পারে অনেকের কাছে। কারো ক্ষেত্রে আবার ভালো নাও লাগতে পারে। তবে এই ফোনটাতে এমোলেট প্যানেল রয়েছে যেখানে 120 Hz হাই রিফ্রেশ রেট পাওয়া যাবে এবং এটা ফুল এইচডি প্লাস রেজলেউশনের ডিসপ্লে অবশ্যই। সেই সাথে 2000 নিট স্পিক ব্রাইটনেসও রয়েছে। এরপরে প্রসেসর হিসেবে কিন্তু বেশ ভালো একটা প্রসেসর পেয়ে যাচ্ছেন। মিডিয়াটেক ডায়মন্ড সিটি 7300 যা এরকম প্রাইস পয়েন্টের জন্য ডেফিনেটলি খুবই ভালো একটা চিপ। আপনারা কিন্তু মিডিয়াটক g9 বা এর আশেপাশের টিপগুলো দেখে এখানে মোটামুটি অভ্যস্ত। সেই জায়গায় কিন্তু এটা যথেষ্ট ভালো একটা প্রসেসর। এমনকি 5জি প্রসেসর। আর এই ডিভাইসটাতে নাথিং দুই বছরের মেসর আপডেট দেবে। আউট অফ দ বক্স Android 14 এ রান করার কথা। তবে অলরেডি এটাতে Android 15 এর আপডেটই চলে আসছে। আপনারা 16 পর্যন্ত পেয়ে যাবেন। ডিভাইসটাতে 50 মেগাপিক্সেলের মেইন শুটারের পাশাপাশি 2 মেগাপিক্সেলের আরেকটা সহকারী সেন্সর রয়েছে। ফ্রন্ট ফেসিং ক্যামেরা 16 মেগাপিক্সেলের। এখানে যদি একটা আল্ট্রাওয়াইড থাকতো তাহলে প্যাকেজটা আরো দারুণ হতো। তবে এর যে মেইন শুটার এটা কিন্তু এরকম প্রাইস পয়েন্ট থেকে এভারেজের চাইতেও একটু বেটার রেজাল্ট দেয়। ক্যামেরার জন্যও চয়েস করা যায়। যদি মেইন ক্যামেরা নিয়েই আপনি সন্তুষ্ট থাকেন। তবে পোর্ট্রেটও ছবি তুলতে পারবেন ডেফিনেটলি। 4K 30 এফি এ ভিডিও রেকর্ড করতে পারে সর্বোচ্চ এই ডিভাইসটা। ডিভাইসটাতে ব্যাটারি রয়েছে 5000 এমএইচ এবং 33 ওয়াট এর চার্জিং সিস্টেম সাপোর্ট নেয় এই ডিভাইসটা। সব মিলে বেশ গুছানো একটা প্যাকেজ যদি 21,000 প্লাস প্লাস বাজেট হয় এটা রেকমেন্ড করা যায়।

এরপর বাজেট একটু কম মোটামুটি 21,000 এর মতো 20,990 টাকার মত বাজেট আছে। তখন কি আপনি চয়েস করতে পারেন 6128 জিবি ভেরিয়েন্টের Samsung Galaxy M35 এই ফোনটা গত প্রায় এক বছর যাবত ধরে 20,000 টাকার মধ্যে সবসময়ই আছে এবং বেশ দারুন একটা ডিভাইস। দারুন বলার পিছনে বেশ কয়েকটা কারণ রয়েছে। ফার্স্ট অফ অল সুপার অ্যামোলেট প্যানেল রয়েছে যেটা ফুল এইচডি প্লাস রেজুলেশনের ।

120 Hz হাই রিফ্রেশরেট এবং এই বাজেটে Samsung মূলত দেয় ইউ শেপ নচ বাট এই ফোনটাতে কিন্তু পালনসোল কাটআউট রয়েছে। 1000 নিটস ব্রাইটনেস রয়েছে এটা এইচবিএম ব্রাইটনেস। সো গুড এন্ড ব্রাইটনেস আউটডোরে আপনি দেখতে পাবেন ক্লিয়ারলি। এর চিপটা খুব আহামরি কিছু না। আগের ফোনটাতে যে ভালো প্রসেসরটা ছিল ওইটার তুলনায় এটা বেশ কিছুটা পিছিয়ে পরবে। এমনকি এটা গেমিং এর জন্য বেশ আহামরি কিছু না। তবে এগিয়ে রাখবে Samsung এর ওয়ান ইউআই। Samsung এর ওয়ান ইউআই যারা ইউজ করেছেন জানেন । একেবারে ফ্ল্যাগশিপ লেভেলের মত পারফরমেন্স পাবেন না এই ডিভাইসটাতে অবশ্যই। তারপরও UI প্রাইস পয়েন্টের অন্যান্য যে ডিলগুলো রয়েছে তাদের চাইতে বেটার রেজাল্ট দিবে ডেফিনেটলি। আপনি যদি রেগুলার ইউজার হয়ে থাকেন তাহলে এটা আপনাকে একদমই হতাশ করবে না। তবে যদি আপনি একদমই গেমেরার হয়ে থাকেন বা গেমিং এর জন্য একটা ডিভাইসকে চয়েস করতে চান তাহলে এটা আপনাকে খুব একটাও হ্যাপি করবে না। অন্যদিকে এই ফোনটাতে কিন্তু চার চারটা মেজার আপডেট পাওয়া যাবে। এটা আউট অফ দা বক্স আসার কথা এন্ড্রয়েড 14। তবে অলরেডি এটাতে কিন্তু এন্ড্রয়েড 15 এর আপডেট চলে আসছে। যাই হোক ক্যামেরাতে 50 মেগাপিক্সেলের মেইন শুটারের পাশাপাশি 8 মেগাপিক্সেল আল্ট্রাওয়াইড রয়েছে। 2 মেগাপিক্সেলের আরো একটা ডেপথ সেন্সর ম্যাক্রো শুটার রয়েছে। আর একটা 13 মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ফেসিং ক্যামেরা আছে। ক্যামেরার যে সেটআপ সেটা খুবই দুর্দান্ত এবং দুই সাইডের ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও রেকর্ড করা যায় সর্বোচ্চ 4K 30 Fps এ। এটাও একটা পজিটিভ দিক। যারা কিনা ফোন দিয়ে আর কি ভিডিও করেন তাদের এই ব্যাপারটা কাজে লাগতে পারে নিশ্চয়ই। 6000 এমএইচ এর ব্যাটারি 25 ওয়াটের চার্জিং সিস্টেম সাপোর্ট নেয়। বক্সে আপনি চার্জার পাচ্ছেন না। ওটা আলাদা করে কিনে নিতে হচ্ছে। এর বাইরে দেখুন প্যাকেজটা খুবই গুছানো। Samsung লাভাররা এটাকে অবশ্যই এখনো চাইলেও চয়েস করতে পারেন। একটু আগের ফোন বাট চাইলে চয়েস করা যায়। এটলিস্ট Samsung Galaxy M36 ওই ডিভাইসের চাইতে এইটা অনেক বেটার।

বাজেট মোটামুটি আপনার 20,000 এর মতো এবারে। তখন আপনি চয়েস করতে পারেন Redmi নোট 14 4জি এই ডিভাইসটার গ্লোবাল ভেরিয়েন্ট। আপনি চয়েস করতে পারেন। গ্রে মার্কেটেও পাওয়া যায়। আবার এটার অফিশিয়ালও পাওয়া যায়। অফিশিয়ালিও পেয়ে যাবেন এরকম 20K এর আশেপাশে। বাট ওইটা আপনার 8 256 GB ভেরিয়েন্ট হবে না। আর গ্রে মার্কেটেরটাই

আপনারা 20,000 টাকার মধ্যে 8 256 GB ভেরিয়েন্ট পেয়ে যাচ্ছেন। যাই হোক এই ডিভাইসটা কি অফার করছে যদি একটু জানি। ফোনটাতে 120 Hz এর একটা অ্যামোলেড প্যানেল রয়েছে। ফুল এইচডি প্লাস রেজলেউশন দিতে পারে এবং 1800 নিটস পিক ব্রাইটনেস দিয়ে থাকে। তো ডিসপ্লের বেলায় মোটেই কমতি নেই। মিডিয়াটে হিলিও G9 আল্ট্রা রয়েছে। এবং এইটার রেজাল্ট আসলে কেমন থাকে ? থাকে ডে টু ডে লাইফের পারফরমেন্স খুব ভালোভাবে সামলাতে পারে সেই সাথে টুকটাক গেমিং থ্রিমিংও করা যায় এটা দিয়ে মোটামুটি চাইলে । আউট অফ দ্যা বক্স 14 এ রান করার কথা এটা এবং চার বছরের মেজর আপডেট দেওয়ার কথা এই ডিভাইসটাতে 108 মেগাপিক্সেলের মেইন শুটারের পাশাপাশি দুই দুই করে আরো দুইটা শুটার আছে বরং একটা আল্ট্রাইড দিয়ে দিলে ওটা আরো বেশি কাজের হতো আমাদের জন্য নেই কিছু করার নেই 20 মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ফেসিং ক্যামেরা আছে আর এটা দিয়ে ভিডিও রেকর্ড করা যায় সর্বোচ্চ এটিপি 60 এফপিএস এ ব্যাটারি 5500 এমএ এন্ড 33 ও চার্জিং সিস্টেম ।

ধরুন আমাদের বাজেটে 19499 টাকা বা 19500 টাকার মতো তখন কিন্তু আমরা চয়েসটা রাখতে পারি Vivo iQOO Z10x এই ডিভাইসটার আসল জায়গাটাই হলো এর পারফরমেন্স সেকশন যে কারণে আপনি এই ডিসপ্লেতে একটু কমতি পাবেন ।

এখানে আইপিএস এলসিডি প্যানেল রয়েছে না রিফ্রেশ রেট কম না 1220 হ আছে ফুল এইচডি প্লাস রেজলেশন আছে এবং এইচবিএম ব্রাইটনেসও দিচ্ছে ওখানে কোন কমতি নেই এমনকি আইপিএস ডিসপ্লে হওয়া সত্ত্বেও এটার কালার রিপ্রেশন গুড এনাফ খুবই ভালো বাট এমোলেটের মজা পাবেন না একদিকে সুবিধা একদিকে অসুবিধা গ্রিন লাইনের মালিক হবেন না বাট ওই পপ টাইপের কালারটা পাচ্ছেন না এখন এটা আপনি ডিসাইড করবেন যদি এই জায়গাটায় আপনি মেনে নিতে পারেন তাহলে কিন্তু মিডিয়াটেক ডায়মন্ড সিটি 7300 পেয়ে যাচ্ছেন আপনি 19500 টাকাতেই যেটা এই প্রাইস পয়েন্টের সবচাইতে বেস্ট চিপ এটুক বলাই যায় 15 এ রান করছে এবং দুইটা মেজার আপডেট পাওয়ার কথা আই কিউর এই ধরনের ডিভাইসগুলোতে দুইটা মেজার আপডেট দেয় মোস্টলি ইউএফএস 3.1 স্টোরেজ টাইপ ব্যাপারটা বুঝতে পারছেন এটা টোটালি পারফরমেন্স সেন্টিভ ডিভাইস আপনার বাজেট 20 এর নিচে হয়ে থাকলে গেমিং এর জন্য কোন ফোন চাইলে এইটা আপনার জন্য হাইলি রিকমেন্ড করা যাচ্ছে এরপরে 50 মেগাপিক্সেলের মেইন ক্যামেরা রয়েছে 2 মেগাপিক্সেল আরেকটা শুটার রয়েছে এবং ফ্রন্ট ফেসিং ক্যামেরা রয়েছে এ মেগাপিক্সেলের শুটার ক্যামেরাতে এক্সপেক্টেশন রাখবেন না ক্যামেরা খুব একটা ভালো না 40 Fps এ ভিডিও রেকর্ড করা যায় এই ডিভাইস দিয়ে 6500 এ ব্যাটারির পাশাপাশি 44 চার্জিং সিস্টেম বক্সে পেয়ে যাচ্ছেন ওকে এই জায়গাও ঠিক আছে ভালো আছে । আশা করি আপনি ক্লিয়ার এটা একদমই পারফরমেন্স সেন্ট্রিক ডিভাইস ।

অলরাইট আমরা বলছিলাম একটা অফিশিয়াল ফোনও রাখা উচিত আমাদের এবং অফিশিয়াল হিসেবে রিসেন্টলি লঞ্চ করা Tecno Spark 40 Pro এই ডিভাইসটাকে আপনারা দেখতে পারেন যার 8 128 জিবি ভেরিয়েন্ট একটাই লঞ্চ করেছে মূলত 19999 পাওয়া যায় মানে 20000 টাকায় এই ফোনটা সুপার স্লিম একটা ডিভাইস ।

যেখানে এমোলেট প্যানেল রয়েছে এবং প্যানেলে এসে আসলে একটু ফেলে দিয়েছে যেমন 1.5 রেজলেশন রয়েছে 144 হজ পর্যন্ত হাই রিফ্রেশ রেট দিতে পারে 45 ইউনিট পিক ব্রাইটনেস দিতে পারে তো ডিসপ্লে ওয়াইজ অস্থির আবার চিনবেল বেশ ন্যারো সিমেট্রিকাল তবে এদের যে প্রসেসরটা মানে এই ফোনটার যে প্রসেসর মিডিটেক হিলিও আল্টিমেট এটা সর্বোচ্চ নিতে পারে আসলে 1220 Hz পর্যন্ত এবং ফুল এইচডি প্লাস সাপোর্ট নেয় তবে ওরা একটা নিজস্ব চিপটিও মনে হয় ব্যবহার করছে এই ফোনটাতে যার ফলে এই সাপোর্টগুলো দিতে পারছে । এটা Android 15 এ রান করছে এবং এটা সম্বন্ধে ক্লিয়ার কোন তথ্য নেই। তবে All Tech News BD যতটুকু জেনেছে অনলাইন থেকে এটা মনে হয় দুই বছরের আপডেট দিবে আরকি এন্ড্রয়েডের ক্ষেত্রে। এরপরে ক্যামেরাতে এসে 50 মেগাপিক্সেল মেইন শুটার মূলত ওটাই কাজের। আর 13 মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ফেসিং ক্যামেরা। ক্যামেরা একটা ডিসেন্ট আউটপুট দেয় এই প্রাইস পয়েন্ট অনুযায়ী। টু ডে তে ভিডিও রেকর্ড করা যায় সর্বোচ্চ এবং 1200 fps । এর ব্যাটারির পাশাপাশি রয়েছে 45 ওয়াট এর চার্জিং সিস্টেম সাপোর্ট এবং এটার বক্সে আপনি পেয়ে যাবেন। অফিশিয়াল হিসেবে এই কম্বোটা ডেফিনেটলি এই প্রাইস পয়েন্টের একদম টপে থাকার মতো। সেই জায়গা থেকে আপনারা অফিশিয়াল ফোন চয়েস করতে চাইলে এটাও দেখতে পারেন। তবে ভাইজান অফিশিয়ালি আরেকটা ডিভাইস কিন্তু এই প্রাইস পয়েন্টে রয়েছে। যদি একটু বাজেট বেশি থাকে লাইক 21999 টাকা বা 22000 টাকা। তাহলে কিন্তু আপনি অফিশিয়ালি কিনতে পারেন Infinix Hot 60 Pro Plus।

আপনার পছন্দের ফোনটি কোনটি? নিচে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। আরও টেক আপডেট পেতে আমাদের ব্লগে নিয়মিত ভিজিট করুন – [All Tech News BD] 🔔